হামাস নেতাদের লক্ষ্য করে আবাসিক এলাকায় চালানো এই বর্বরোচিত হামলা কেবল কাতারের সার্বভৌমত্বের ওপর নগ্ন আঘাত নয়, বরং আন্তর্জাতিক আইন ও মানবিক নীতিমালার চরম লঙ্ঘন।
তারা বলেন, ইসরাইলের ধারাবাহিক আগ্রাসী কার্যক্রম সমগ্র মধ্যপ্রাচ্যের শান্তি ও স্থিতিশীলতার জন্য ভয়ংকর হুমকি। ইসরাইল ও শান্তি– দুটি বিপরীত শব্দ। সুতরাং মধ্যপ্রাচ্য তথা বিশ্বে স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে হলে ইসরাইলি আগ্রাসনের সমাপ্তি নিশ্চিত করা জরুরি।
বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়ে নেতৃদ্বয় বলেন, জাতিসংঘ ও আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোকে অবিলম্বে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে হবে, গাজায় যুদ্ধবিরতি নিশ্চিত করতে হবে এবং হামলাকারীদের জবাবদিহিতার আওতায় আনতে হবে। একই সঙ্গে মুসলিম উম্মাহকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে ইসরাইলি আগ্রাসনের বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থান গ্রহণ করতে হবে। অন্যথায় এই আগ্রাসন আজ নয়তো কাল– সবাইকে গ্রাস করবে।
তারা কাতারের জনগণ ও দেশটির আমির শেখ তামিম আল থানির প্রতি গভীর সংহতি প্রকাশ করে বলেন, কাতারের সার্বভৌমত্ব ও নিরাপত্তার বিরুদ্ধে যেকোনো পদক্ষেপের প্রতিক্রিয়ায় বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস সবসময় কাতারের পাশে থাকবে।
Leave a Reply